আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যেও ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে চীনের মুদ্রানীতিতে স্থিতিশীলতা ও দৃঢ়তার বার্তা পাওয়া গেছে, যা সামাজিক অর্থায়ন ও বৈদেশিক বাণিজ্যে আস্থা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে বলে জানিয়েছেন এক অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞ।
শুক্রবার চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক, পিপলস ব্যাংক অব চায়না প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, চীনের ‘পাল্টা-চক্রাকার’ মুদ্রানীতি কার্যকর ভূমিকা রেখেছে।
প্রান্তিকের শেষে মোট অর্থায়নের পরিমাণ স্থিতিশীলভাবে বেড়েছে, ঋণের কাঠামো আরও সুসংগঠিত হয়েছে এবং ইউয়ানের বিনিময় হার যুক্তিসংগত ও ভারসাম্যপূর্ণ পর্যায়ে ছিল।
মার্চেন্টস ইউনিয়ন কনজিউমার ফাইন্যান্স কোম্পানির প্রধান গবেষক তং সিমিয়াও বলেন, ‘বিভিন্ন মুদ্রানীতির সমন্বয়ে অর্থনৈতিক ঋণ গ্রহণের পরিমাণ যুক্তিসঙ্গতভাবে বেড়েছে, সামাজিক অর্থায়নের সামগ্রিক খরচ কমেছে এবং ঋণ কাঠামো আরও সঠিকভাবে নির্ধারিত হয়েছে।’
প্রতিবেদনে বাস্তব অর্থনীতিতে সহায়তা এবং ভোক্তা ব্যয় বাড়ানোর ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। তং বলেন, ‘মৌলিক খাতে মনোযোগী নীতিগুলো এবং বৈদেশিক বাণিজ্য স্থিতিশীল রাখার প্রতি জোর ভবিষ্যতের নীতিমালায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সাম্প্রতিক নীতিগত পদক্ষেপগুলো বাজার ও প্রত্যাশাকে স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করেছে।